এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আজকে অনেক বেশি। বিভিন্ন অঞ্চল গুলোতে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। আরো অনেককেই নিরাপদ স্থানে সরে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে এবং নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা যায়। আর এই কৃত্রিম এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে অন্যতম ভয়াবহ অবস্থা হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ঘূর্ণিঝড় দেখা দিল আমাদের দেশে এর পরিমাণ খুব কম। কিন্তু দেখা যায় বছরে দুই থেকে তিনবার আমাদের দেশে এই ধরনের ঝড় দেখা যায়। আর এই ঝড়-বৃষ্টি গুলো হয়ে থাকে সারা বছর জুড়ে। কবে নাগাদ এটি হবে তা বলা সম্ভব হয়নি তবে ১০ থেকে ১৫ দিন আগে আবহাওয়া অধিদপ্তরের মাধ্যমে জানা সম্ভব।

রায়পুর পূর্ববর্তী সময় থেকে অনেকেই সতর্ক হয়ে যান এবং নিরাপদ স্থানের সরে যান। এমনটাই নির্দেশনার মাধ্যমে তারা নিজের জানমালসহ সম্পত্তির নিরাপত্তা বজায় রাখতে পারেন। সাম্প্রতিক সময়ে এই বিষয়ে একটি জরুরী নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আর এই বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে এখন তথ্যগুলো উপস্থাপন করা হবে।

বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে

বাংলাদেশের এ বছরের আবহাওয়া পরিস্থিতি বেশ পরিবর্তন দেখা দিচ্ছে। যখন বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকার কথা তখন বৃষ্টি হয়নি আবার ঠিক সময় মতো বৃষ্টি হয়েছে। আবার আসছে শীত আর এই সময়ও বৃষ্টির পরিমাণ এর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গত কয়েকদিন থেকেই ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কবার্তা এবং নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব বেশি ফেলতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে চার নম্বর। যারা নদীতে মাছ ধরতে যাবেন তাদের জন্য এই নির্দেশনা কঠোরভাবে দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই তাদেরকে মাছ ধরার জন্য যাওয়ার বলা হয়েছে। এছাড়া বরিশাল এবং পটুয়াখালী সহ এই সকল অঞ্চলগুলোতে দেওয়া হয়েছে এ সতর্কবার্তা। সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হয়েছে এবং নিরাপদে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। কেননা আজকেই বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে সারাদেশে ঘূর্ণিঝড় হতে পারে। তবে অন্তর বেঁধে এর পরিমাণ কম বা বেশি হালকা আকারে বাতাস প্রবাহিত হবে।